কিশোরগঞ্জ জায়গাটির নাম শুনলেই মনে হয় হাওর এর কথা। কিন্তু আমরা অনেকেই জানি না এই কিশোরগঞ্জে কত সুন্দর সব জায়গা আছে যার সৌন্দর্য আমাদের মুগ্ধ করতে পারে। রাজী হিজলজানী ফেরী ঘাট এ রকম একটি স্থান। রাজী হিজলজানী ফেরী ঘাট জায়গাটি জনমানুষের মুখে মুখে হিজলজানী সুমুদ্র সৈকত নামে পরিচিত। প্রায় ১০ বৎসর পূর্বে তাড়াইল উপজেলার পূর্ব জাওয়ার থেকে ইটনা উপজেলার রায়টুটী ইউনিয়নের শান্তিপুর পর্যন্ত সাবমার্জ রোড নির্মাণ করা হয়। হিজলজানি থেকে রাজী দুরত্ব প্রায় ৩ কিলোমিটার মাঝে হুলিয়ার হাওর আর হাওরের চরঘেষে সার্বমার্জ রোড। শুকনো মৌসুমে রাস্তার দু-পার্শ্বে সবুজ ধান ক্ষেত। বর্ষা এলেই হাটু পানিতে তিলিয়ে যায় রাস্তা। বর্ষায় হাওরের হাটু পানিতে পাকা রাস্তা ধরে হাটা এবং গোসল করা এ যেন সত্যিই প্রকৃতির সাথে মিশে যাওয়া। বিকালের হিজলজানি না দেখলে বুঝা যাবে না প্রকৃতির রূপ কত মায়াবী হতে পারে।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস